এটি বিজ্ঞাপন এর স্থানspot_img

জামেনার পিঠা গুণে স্বাদে অতুলনীয়

কনকনে ঠাণ্ডা ও কুয়াশা আচ্ছন্ন শিশির ভেজা ভোর
থেকে শুরু হয় জামেনার হরেক রকম পিঠা বানাতে
শুরু করে।জামেনার পিঠার দোকানটি বদরগঞ্জ পৌরশহরে ১২নং রেলঘুমটির অপর পাশে।

মুক্তিযুদ্ধা আবুল কালাম আজাদ প্রতিদিন ফজরের নামাজ আদায় করে জামেনা বেগমের হরেক রকম পিঠার দোকানে এসে পিঠা খান।তিনি বলেন জামেনার
পিঠা খুব সুস্বাদু এজন্য প্রতিদিন ভোরে খেতে আসি।
মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ মতো আরো বেশ
কিছু ব্যক্তি ভোরে হাঁটতে এসে পিঠা খাওয়ার জন্য
জামেনার দোকানে এসে ভিড় জমান।

জামেনা বেগম বলেন, প্রতিদিন ১০থেকে ১২কেজি চালের আটা সকাল ১০টার মধ্যে শেষ হয়ে যায়। যা
আয় হয় তা দিয়ে পাচ সদস্যর সংসার চলে যায়।
তিনি আরে বলেন,আমি পাচ রকমের পিঠা বানাই ভাপা
পিঠা,তেলপোয়াপিঠা,চিতাইপিঠা,গড়াইপিঠা,পিঠার
সাথে ধনেপাতার ভর্তা, শুটকি ভর্তা, আখের গুড়,শর্ষে
ভর্তা দেই।এজন্য আমার পিঠার,কদর বেশি।

বদরগঞ্জ সরকারি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত এক শিক্ষক
বলেন,জামেনার পিঠা অত্যন্ত সুস্বাদু খেতে বেশ মজা।
এজন্য প্রতিদিন ফজরের নামাজ আদায় করে এখানে
পিঠা খেতে চলে আসি।সকালের নাস্তাও হয়ে যায়।
বালুয়াভাটা গ্রামের বিউটি বেগম বলেন,প্রতিদিন ভোরে আমার তিন ছেলে এসে জামেনা বেগম পিঠা
খান।আমার বাসায় নাস্তার তৈরির ঝামেলা আর থাকে না।

স্হানীয় রাইসকুকার মেরামতকারী মুকুল মিয়া বলেন,
জামেনার বেগম হরেক রকম পিঠা খেতে পার্শ্ববর্তী ১কিলোমিটার দূর এলাকা থেকে খেতে আসে। তার
দোকানটি ভালোই চলে।জামেনার সংসারও চলে যায়।

স্হানীয় কাউন্সিল রুহুল আমিন সরকার বলেন,
জামেনার বেগম একজন পরিশ্রমি নারী অনেক বছর থেকে সে হরেক রকমের পিঠা তৈরি করেন।তার,পিঠা
দারুণ সুস্বাদু।

এটি বিজ্ঞাপন এর স্থানspot_img
এটি বিজ্ঞাপন এর স্থানspot_img
এটি বিজ্ঞাপন এর স্থানspot_img

সর্বশেষ সংবাদ

এটি বিজ্ঞাপন এর স্থানspot_img