বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের গোপালপুর বাজার এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
আটককৃতরা হলেন, উপজেলার ছয়ানী ইউনিয়নের কালিকাপুর গ্রামের শওকত আলীর ছেলে মো.তারেক হোসেন (১৮), একই ইউনিয়নের ৮নম্বর ওয়ার্ডের দোয়ালিয়া গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে মো.শাকিব (২৪) ও গোপালপুর ইউনিয়নের মহবুল্যাপুর গ্রামের আব্দুল হকের ছেলে বাহার উদ্দিন (২৯)।
গোপালপুর ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি প্রার্থী মাইন উদ্দিন বলেন, হাসান মোটরসাইকেল নিয়ে গোপালপুর বাজারে মহড়া দেওয়া সময় গোপালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সামনে আমি তাদের মুখোমুখি পড়ে যাই। এ সময় তারা আমাকে লক্ষ করে গুলি ছোঁড়ে। এর আগে, গোপালপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মহসিনকে কোমরে অস্ত্র ঠেকিয়ে হত্যার হুমকি দেয়। পরে স্থানীয় লোকজন তাদের মারধর করে অস্ত্রসহ পুলিশে সোপর্দ করে। হাসান যুবলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে মো. হাসানের মুঠোফোনে কল করা হলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.লিটন দেওয়ান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে যায়। ওই সময় এলাকাবাসী তিনজন একটি এলজি ও এক রাউন্ড কার্তুজসহ পুলিশে সোপর্দ করেছে। আটকৃতদের মধ্যে বাহার গুরুত্বর আহত। প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে তাকে গণপিটুনির দেওয়া হয়েছে। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হচ্ছে।