সুবর্ণ ও সোনার বাংলা এক্সপ্রেস ট্রেনের রেক দিয়ে রাত্রিকালীন সময়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে একটি নতুন ননস্টপ আন্তঃনগর ট্রেন চালু হবে।
ঢাকা-কক্সবাজার রুটে একটি নতুন আন্তঃনগর ট্রেন চলবে নতুন কোরিয়ান কোচ দিয়ে। ঢাকা ছাড়বে রাত ১১:১৫, কক্সবাজার পৌঁছাবে সকাল ৭:১৫। কক্সবাজার ছাড়বে দুপুর ১টায়, ঢাকা পৌঁছাবে রাত ৯টায়। ওয়াশপিট ও অফডে সার্ভিসিং হবে কক্সবাজারে।
ঢাকা-সিলেট রুটে একটি নতুন ননস্টপ ট্রেন চলবে নতুন কোরিয়ান রেক দিয়ে। ঢাকা ছাড়বে সকাল ৯:৩০, সিলেট পৌঁছাবে ১৫:১০, সিলেট ছাড়বে বিকাল ৪টার পরে এবং ঢাকায় ঢুকবে রাত ১১টায়। এক্ষেত্রে পারাবত এক্সপ্রেসের সময়সূচিতে কিছুটা সমন্বয় করে ওয়াশপিত হবে সিলেটে।
৭০৪/৭৪১ অর্থাৎ চট্টগ্রামগামী মহানগর প্রভাতী ও ঢাকাগামী তূর্ণা এক্সপ্রেস ট্রেনের রুট বর্ধিত করে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম-ঢাকা রুটে চলবে। সকাল ৭:৪৫ এ ঢাকা ছেড়ে কক্সবাজার পৌঁছাবে বিকাল ৪টায়। ফিরতিযাত্রায় কক্সবাজার থেকে রাত ৮:৪৫ ছেড়ে ঢাকা পৌছাবে সকাল ৬টায়।
আন্তঃনগর চট্টলা এক্সপ্রেস ট্রেনটি ইনকা ১০০ এমজি লটের কোচ দিয়ে একটি রেকের মাধ্যমে চলবে। চট্টগ্রাম ছাড়বে সকাল ৬টায়, ঢাকা পৌঁছাবে বেলা ১২:০০। ঢাকা ছাড়বে দুপুর ২টায়, চট্টগ্রাম পৌঁছাবে রাত ৮:৩০।
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে একটি নতুন আন্তঃনগর ট্রেন চালু হবে চট্টলার অবমুক্ত এক রেক দিয়ে। চট্টগ্রাম ছাড়বে সকাল ৬:৩০, কক্সবাজার পৌঁছাবে ১০টায়। কক্সবাজার ছাড়বে সকাল ১০:৩০, চট্টগ্রাম পৌঁছাবে দুপুর ২:৩০। চট্টগ্রাম ছাড়বে দুপুর ৩:১৫, কক্সবাজার পৌঁছাবে সন্ধ্যা ৭টায়। কক্সবাজার ছাড়বে সন্ধ্যা ৭:৩০, চট্টগ্রাম পৌঁছাবে রাত ১১টায়। ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সাথে এরা কানেকশন পাবে।
ঢাকা-নোয়াখালী রুটে একটি নতুন আন্তঃনগর ট্রেন চালু হবে চট্টলার অবমুক্ত এক রেক দিয়ে। ঢাকা ছাড়বে সকাল ৮টায়, নোয়াখালী পৌঁছাবে দুপুর ১:৩০। নোয়াখালী ছাড়বে দুপুর ২:৩০, ঢাকা পৌঁছাবে রাত ৮টায়।
ট্যুরিস্ট কোচ পাওয়া সাপেক্ষে, কক্সবাজারগামী নতুন দুটো আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচী চুড়ান্ত করে রাখা হচ্ছে। ঢাকা-কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেন, ঢাকা ছাড়বে সকাল ১০টায়, কক্সবাজার সন্ধ্যা ৬:৩০, ছাড়বে রাত ১০টায়, ঢাকা পৌছাবে সকাল ৭টায়। সিলেট-কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেন, সিলেট ছাড়বে সকাল ৭:৩০, কক্সবাজার বিকাল ৫টা, ছাড়বে রাত ৮টায়, সিলেট পৌঁছাবে সকাল ৫:৩০।
ঢাকা-ঈশ্বরদী-পাবনা রুটে নতুন আন্ত:নগর ট্রেন চলবে। পাবনা ছাড়বে সকাল ৮টায়, ঢাকা পৌঁছাবে দুপুর ২টায়। ঢাকা ছাড়বে ৩:২৫, পাবনা পৌঁছাবে রাত ৯:৪০।
ঢাকা-বুড়িমারী নতুন আন্ত:নগর ট্রেন সহ লালমনি এক্সপ্রেস ট্রেনের জন্য বুড়িমারী-লালমনিরহাট রুটে কানেকটিং শাটল ট্রেন চলবে।
বিজয় এক্সপ্রেসের রুট বর্ধিত হবে জামালপুর পর্যন্ত। চট্টগ্রাম ছাড়বে সকাল ৯টা, জামালপুর পৌঁছাবে ৬টায়, ছাড়বে ৭টায়, চট্টগ্রাম পৌঁছাবে সকাল ৪:২০।
মেঘনা এক্সপ্রেস ট্রেনটি রুট বর্ধিত করে চাঁদপুর-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে চলবে।
চট্টগ্রাম-দোহাজারীর লোকাল ট্রেনটি শোভন শ্রেণীর কোচ দিয়ে প্রতিস্থাপিত হয়ে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে চলাচল করবে। দোহাজারী কমিউটার কক্সবাজার থেকে ছাড়বে সকাল ৫টায়, চট্টগ্রাম পৌঁছাবে সকাল ৮:৫০, ছাড়বে সন্ধ্যা ৭:৩০, কক্সবাজার পৌঁছাবে রাত ১১টায়। কক্সবাজার কমিউটার চট্টগ্রাম থেকে ছাড়বে ছাড়বে সকাল ৯:৩০, কক্সবাজার পৌঁছাবে দুপুর ১টায়, ছাড়বে দেড়টায়, চট্টগ্রাম পৌছাবে বিকাল ৫টায়।
সুন্দরবন এক্সপ্রেস ও বেনাপোল এক্সপ্রেস পদ্মাসেতু হয়ে চলবে। চিত্রা এক্সপ্রেস আগের রুটে অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে চলবে। সুন্দরবন ও বেনাপোলের নতুন স্টপেজ কুষ্টিয়া কোর্ট, রাজবাড়ী, ফরিদপুর, ভাঙ্গা জংশন।
নকশিকাঁথা কমিউটার রুট বর্ধিত করে খুলনা-গোয়ালন্দ এর পরিবর্তে খুলনা-ঢাকা রুটে চলাচল করবে ভায়া পদ্মাসেতু। খুলনা থেকে রাত ১২টায় ছেড়ে ঢাকা পৌঁছাবে সকাল ৯:৪৫। ফিরতিযাত্রায় ঢাকা থেকে সকাল ১১:৩০ ছেড়ে খুলনা পৌঁছাবে রাত ৯:২০।
৭৭৯/৭৮০ নং ঢালারচর এক্সপ্রেস ট্রেনটি রুট বর্ধিত করে চাপাইনবাবগঞ্জ পর্যন্ত চলবে।
আন্তঃনগর মধুমতি এক্সপ্রেস রুট বর্ধিত করে রাজশাহী-ভাঙ্গা এর পরিবর্তে রাজশাহী-ঢাকা রুটে চলাচল করবে ভায়া পদ্মাসেতু। নতুন স্টপেজ ভাঙ্গা জংশন, পদ্মা, মাওয়া, পুকুরিয়া, শিবচর।
ঢাকা থেকে ৭৩৯ নং উপবন এক্সপ্রেস রাত ৮:৩০ এর পরিবর্তে রাত ১০টায় সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে।
লাগেজভ্যান যুক্ত আন্ত:নগর ট্রেনের লোডিং / আনলোডিং স্টেশনে যাত্রাবিরতি ২ মিনিটের স্থলে ৫ মিনিট দিবে।